Monday 30 January 2017

কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ড্রাইভ কিভাবে FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে কনভার্ট করবেন?

আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে পার্টিশনের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ড্রাইভ FAT32 পার্টিশনে ইনস্টল করে ফেলেছেন,

এখন ফাইল সিস্টেম FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেম করতে চাচ্ছেন।

ভাবছেন আবার নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে হবে,খুবই চিন্তিত।

উইন্ডোজের কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই আপনি আপনার অপারেটিং সিস্টেম ড্রাইভ FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে পরিবর্তন করতে পারবেন।




স্টেপ টু কনভার্ট FAT32 টু NTFS :


আপনি FAT32 থেকে NTFS কনভার্ট করার পূর্বে অতি সর্তকতার জন্য আপনার অপারেটিং সিস্টেম ড্রাইপের আপনার ডাটা অন্য ড্রাইভে ব্যাকআপ করে নিন,

মানে ফাইলগুলো কপি করে অন্য ড্রাইভে পেষ্ট করে সংরক্ষণ করে নিন।

যদিও এ কনভার্ট করার কারণে সিস্টেম ড্রাইভের কোন ফাইল মুছে কিংবা হারিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা আমি আমার দীর্ঘ কর্মজীবনে পাইনি।

তারপরও সর্তকতা অবলম্বন করা উত্তম।

নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার অপারেটিং সিস্টেম ড্রাইভ FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে কনভার্ট করতে সক্ষম হবেন।




প্রথম ধাপ : কম্পিউটারের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে সার্চ বাটনের ঘরে কমান্ড প্রম্পট (CMD) লিখে সার্চ দেয়া হলে কমান্ড প্রম্পট (CMD) চলে আসবে।

পরবর্তীতে কমান্ড প্রম্পট (CMD) এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে চালু করুন।


প্রথম ধাপ

দ্বিতীয় ধাপ:  কমান্ড প্রম্পট (CMD) এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে চালু করার পর নিচের কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন।

দ্বিতীয় ধাপ

কমান্ডটি একটি সিডিউল করবে মানে, কম্পিউটার যখনই রিস্টার্ট দিবেন তখনই অপারেটিং সিস্টেম ড্রাইভ FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে কনভার্ট করা প্রক্রিয়া শুরু হবে।

কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর অপারেটিং সিস্টেম ড্রাইভ FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে কনভার্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বার্তা পাবেন।

শেষ ধাপ

এবার উপরের ছবির মতো আপনার কম্পিউটারের মাই কম্পিউটারে ক্লিক করে সিস্টেম ড্রাইভের প্রোপারর্টিসে গিয়ে দেখুন

ড্রাইভ ফাইল সিস্টেম FAT32 থেকে NTFS ফাইল সিস্টেমে রূপান্তরিত হয়েছে সফলভাবে।

Sunday 29 January 2017

আপনি কি আপনার pc ভিতরে video, Screen Short & Editing করতে চান তাহলে নিয়েনিন FSCapture Portable software টি মাএ 3mb

আসসালামু আলাইকুম,

এইটা আমার প্রথম টিপস আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

আশাকরি ভাল আছেন, আমি ও আল্লাহ রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। আসুন এই বার কাজের কথায় আশি।

আপনার যা যা কাজ প্রয়োজন:

আপনি আপনার পিসি থেকে যে কোন কাজ করছেন সেই কাজটি আপনি video করতে চান অথবা Screen Short নিতে চান।

এবং video ও picture কিছু লিখতে চান অথবা এড করতে চান তাহলে এই টিপস টি আপনার জন্য নিয়ে নিন এই  software টি FSCapture portable ‍software.

এই software টি আপনার install করতে হবে না শুধু rar file open করবেন।

পরে FSCapture এ click করবেন আর চালু হবে তার পর serial কি যদি চায় তাহলে তখন serial কি দেওয়া আছে দিয়ে নিবেন।

আর ইচ্ছে মত video করবেন আপনার pc ভিতরের কাজ।না পারলে বলুন পরে টিউন করব।


বিঃ দ্রঃ টিউটোরিয়াল সংক্রান্ত কোন প্রকার সমস্য হলে আমায় জানাবেন, আমি ইনশাআল্লাহ আপনাদের হেল্প করবো।

আর পরবর্তী টিউটোরিয়ালের জন্য অামর সাথেই থাকুন

নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করেন নিন

https://drive.google.com/open?id=0B0_o8TlinM-cd05UeVM1ZXVtb2s

Thursday 26 January 2017

গোয়েন্দার মত লুকিয়ে আপনার পরিচিত যেকোন কারো ফোনের ভয়েস কল রেকর্ড নিয়ে নিন! (১০০% কাজের অ্যাপ)

কেমন আছেন সবাই?

আশা করি অনেক ভাল আছেন।

আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি জটিল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশান এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যার মাধ্যমে আপনি যেকোন কারো ফোনের কল রেকর্ড নিয়ে নিতে পারবেন এক নিমিষেই!

এখন ধরুন, আপনার কোন বন্ধু দেশের বাইরে থাকেন, আর সে ফোনে কার সাথে কি কথা বলছে  তার সব ভয়েস রেকর্ড জানতে চাইছেন?

অথবা আপনার কোন কাউকে সন্দেহ হচ্ছে? তাই তার ফোনের ভয়েস রেকর্ড  জানতে চাইছেন?

তাহলে এই অ্যাপ্লিকেশানটি ব্যবহার করতে পারেন! আসুন জেনে নিই, এই অসাধারন অ্যাপ্লিকেশানটি কিভাবে কাজ করে এবং এর ব্যবহার সম্পর্কেঃ



গুগল প্লে স্টোর লিঙ্কঃ ইন্সটল লিঙ্ক

সর্বপ্রথম উপরের ইন্সটল লিঙ্ক থেকে অ্যাপ্লিকেশানটি ইন্সটল করে নিন।

তারপর অ্যাপটি ওপেন করুন। আর নিচের স্ক্রীনশর্ট টি দেখুন।



উপরের স্ক্রীনশর্ট এ দেওয়া Cloud Account এ ক্লিক করে আপনার Dropbox এর সাথে Connect করে নিন।

আর Automatic Save To Cloud অপশন টি চালু করে দিন।



ব্যাস আপনার কাজ শেষ! এখন থেকে উক্ত মোবাইল ফোনে যত কল রেকর্ড হবে তা Automatically আপনার Dropbox অ্যাকাউন্ট এ আপলোড হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ অ্যাপ এর আইকন টি ম্যানুয়ালি হাইড করতে ভুলবেন না যেন।

টিউনে কোন প্রকার ভুল ভ্রান্তি হলে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আর আপনার মূল্যবান টিউমেন্টি দিতে ভুলবেন না যেন!

Wednesday 25 January 2017

সহজেই সিক্রেট ফাইল লুকিয়ে ফেলুন গান এর ভিতরে

আস্‌সালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা।

আসা করি আআপনারা সবাই ভাল আছেন।

আল্লাহর অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি।

আজকে আমি যেই সফটওয়ারটির ব্যাপাররে লিখছি সেই সফটওয়ারটি খুবই কাজের।


এই সফটওয়ারটি দাঁরা আমরা সহজেই যেকোনো গান এর ভেতোরে যেকোনো ফরম্যাটের ফাইল লুকাতে পারব।

এই প্রক্রিয়া-কে বলা হয় Steganography (স্টেগানোগ্রাফি)।


একটি ফাইল এর ভিতরে অন্য একটি ফাইল লুকানকে বলা হয় Steganography।

আমি Steganography রিলেটেড সব ব্যাপার নিয়ে পরে একটি টিউন করব।

এখন মেইন সফটয়ার এর কথায়  আসা যাক।

সফটয়ারটির নাম হল Deep Sound

আপনারা Deep Sound এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সফটয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন- the link of the website

ডাউনলোড করার পর সফটয়ারটি ইন্‌স্টল করুন। ইন্‌স্টল করাআ খুব সহজ তাই ডিটেইলস এ আর লিখলাম নাহ।

ইন্‌স্টল করা হয়ে গেলে আপনি এখন ফাইল হাইড করা শুরু করতে পারবেন।


নিচের স্টেপ গুলা ফলো করে আপনারা ফাইল হাইড করতে পারবেন;


১)ইন্‌স্টল করা হয়ে গেলে সফটয়ার টি সওপেন করুন।

২)সফটয়ার টি ওপেন করলে এই UI টি দেখতে পাবেনঃ




৩) এখন Open Carrier Files এ ক্লিক করে যেই গানগুলোর মদ্ধে ফাইল গুলা লুকাবেন/হাইড করবেন সেগুলো সিলেক্ট করুন এবং Enter ক্লিক করুন।

দেখতে অনেকটা এইরকম লাগবেঃ



৪)তারপর Add secret files এ ক্লিক করে জেই ফাইল গুল হাইড করবেন সেইগুলো সিলেক্ট করুন। ঃ



সিলেক্ট করা হলে নিচে সিলেক্ট করা ফাইল গুলো দেখাবে।

৫)তারপর Encode Secret Files এ ক্লিক করুন তাহলে এই Window টা আসবেঃ



এখন আপনি আবারো Encode Secret Files এ ক্লিক করলে আপনার ফাইল গুলো হাইড হয়ে যাবে।

Optional- আপনারা ইচ্ছা করলে ফাইল এ পাসওয়ার্ড ও দিতে পারবেন।


পাসওয়ারডটি হচ্ছে ২৫৬ বিট aes, এই টাইপ এর পাসওয়ার্ড ক্র্য্যাক করা খুব কঠিন।

এর ফলে আপনার হিডেন ফাইল আরো Secure হয়ে যাবে।

আমাদের এখন ফাইল গুলো হাইড হয়ে গেছে।হাইড করা ফাইল গুলো Documents Folder এ জমা হবে।


ফাইল টার সাইজ হবে 41.2 মেগাবাইট বা এর বেশি

এখন আমরা দেখব এই ফাইল গুলো কিভাবে unhide করব। নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুনঃ


১)আবারো Open Carrier File এ ক্লিক করে হিডেন গান টি সিলেক্ট করুনঃ




২)এরপর Extract Secret File এ ক্লিক  করুন।ঃ




৩) এখন OK করলে হিডেন ফাইল গুলো Documents Folder এ extract হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ বন্ধুরা।

আশাকরি আপনাদের টিউন-টি ভাল লাগ্ল।

আল্লাহ হাফেয।

সবার কথা পরে ভাবেন, সিম্পল একটা WIFI হ্যাক দিয়ে সবাইকে ব্লক করে একাই Ultra Speed উপভোগ করুন

আস্‌সালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা।


আসা করি সকলএই খুব ভালো আছেন।আমিও ভাল আছি।

আজকে আমি Android এর একটি জটিল সফটওয়্যার এর কথা লেখছি। এইটা  আমার খুবি পছন্দের এক্টি এপ্লিকেসন। আমার মবাইলে সবসময় থাকে।

আমরা সকলেয় মাঝেমদ্ধে ক্যাফে বা রেস্তরায় যায়।

সেখানে WIFI থাকলেও স্পিড কম হওার কারনে বেবহার করার আর কনো ইচ্ছা থাকে না। কিন্তু আর নয়।

আজকের সফটওয়্যার টি দ্বারা আমরা WIFI নেটোয়ারক সবাইকে ব্লক করে একাই ফুল স্পিড এ WIFI বেবহার করতে পারব।তাহলে সুরু করা জাক---

Android মবাইল্ টি রুট করা হতে হবে, কিন্তু কিছু কিছু মবাইল এ রুট ছাড়াও চলে

STEP'S:-

১)প্রথমে আমরা এপ্লিকেসনটি ডাউনলড করে নেই, নাম হচ্ছে WIFI KILL

2)তারপর ইন্সটল করে নেই, (ইন্সটল করতে তো সবাই পারেন)



৩) আপ টি ওপেন করুনঃ



আপ টি ওপেন করলে WIFI এ কানেক্তেড সবার আইপি অ্যাড্রেস চলে আসবে।

না আসলে all বা Grab all এ ক্লিক করুন

৪)এইবার সবার আইপি সিলেক্ট করে KILL ALL বাটন এ ক্লিক করুনঃ



কাজ শেষ এখন ইনযয় করুন।

আমরা তহ কিভাবে WIFI থেকে ইউযার দের ব্লক করা জায় তা শিখে গেলাম, এইবার এর বিরুদ্ধে Protection টাও ত জানা লাগবে। তাই না?

Protection টাও খুবই সহজ। Play Store থেকে একটা অ্যাপ ডাউনলড করলেই হবে।

STEPS:

১) আপ টা ডাউনলড করুন- (link} বা {লিঙ্ক)

২) ইন্সটল করুন

 

৩) ARp guaard service বাটন অন করুন।

কাজ শেষ আর কেও আপনাকে ব্লক করতে পারবে নাহ

আশা করি সবার ভালো লেগেছে ও কাজে দিবে।

কোন সমস্যা হলে টিউমেন্ট করবেন

Monday 23 January 2017

কোন ডাটা খরচ ছাড়াই মাত্র কয়েক ক্লিকে আপনার ফেসবুকের ছবিগুলো ব্যাকআপ রাখুন ফ্লিকার, ইন্সটাগ্রাম ও গুগল প্লাসে



আজকের জামানায় চলার পথের অন্যতম অপরিহার্য একটি অংশ হয়ে দাড়িয়েছে ফেসবুক!

নিজের তাৎক্ষনিক অবস্থা জানানোর এর জন্য ও সামাজিক যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যম হিসেবে ফেসবুকের জুড়ি নেই।

স্ট্যাটাস হালনাগাদের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ফেসবুকে আপলোড করা হচ্ছে ছবি, ভিডিও, গানসহ কোটি কোটি কন্টেন্ট।

ছবি শেয়ারিং এর জন্য ফ্লিকার বা ইনস্টাগ্রামএর মতো সাইট থাকলেও অধিকাংশ মানুষের প্রথম পছন্দ 'ফেসবুক'।

নিজের তোলা ছবি তাৎক্ষনিকভাবে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বর্তমানে পছন্দের শীর্ষে রয়েছে ফেসবুক।

কাজের কথায় আসা যাক! আমরা যখন কোন ছবি ফেসবুকে শেয়ার করছি তা কিন্তু শুধু আমাদের ফেসবুক একাউন্টেই সংরক্ষিত হচ্ছে।

অন্য কোন ওয়েবসাইটে তা সংরক্ষিত হচ্ছেনা। কোন কারনে যদি ফেসবুক একাউন্টটি হ্যাকড হয়,অথবা দুর্ঘটনাবশত ফেসবুক একাউন্টের এক্সেস হারিয়ে ফেলি তাহলে সাধের ছবিগুলো আর পাওয়া যাবেনা !

যদি ছবিগুলো কোন মেমোরী ডিক্সে অথবা কম্পিউটারে সংরক্ষণ না রাখা হয় তাহলে ফেসবুক একাউন্টের সাথে সাথে ছবিগুলোও চিরতরে হারিয়ে যাবে !

কিন্তু, ছবিগুলো যদি ফেসবুকের পাশাপাশি অন্যান্য ফটো শেয়ারিং সাইটে (যেমনঃ ফ্লিকার/ইনস্টাগ্রাম/গুগল প্লাস) সংরক্ষন (Back up) করে রাখা হয়,

তাহলে ছবি হারানোর সম্ভাবনা নাই বললে চলে।

 একটা সাইটে এক্সেস হারালেও অন্যান্য সাইটে ছবিগুলো সংরক্ষিত থাকবে। কিন্তু একটা ছবি একসাথে কয়েকটি সাইটে আপলোড করা সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য ব্যাপার।

তাছাড়া অনেক ইন্টারনেট ডাটাও দরকার এই কাজে। তাই সবার পক্ষে এই ছবি ব্যাকআপ রাখা সম্ভবপর নয়।

আজ আমরা দেখবো কিভাবে কোনরকম ডাটা খরচ করা ছাড়াই ফেসবুক একাউন্টের সব ছবি মাত্র কয়েক ক্লিকে ফ্লিকার/ইন্সটাগ্রাম/ গুগল প্লাস/ ব্যাকআপ রাখা যাবে।

এই ব্যাকআপ রাখার জন্য আমরা যে পদ্ধতি ব্যবহার করবো তার নাম 'রিমোট আপলোড'।

আর যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যাকআপের কাজ করবো সেটি হলো social photos

ব্যাকআপ রাখার সম্পূর্ন পদ্ধতিটা নীচে তুলে ধরা হলোঃ

১) সর্বপ্রথম এই সাইটে প্রবেশ করুনঃ
socialphotos.net

২)নীচের মতো একটা পেজ আসবে যার দুপাশে দুটো বক্স বা প্যান আছে।



৩)বামপাশের প্যানের 'Choose a social network' বাটনে ক্লিক করুন।এরপর যে মেন্যু লিস্ট আসবে সেটার 'Facebook' আইটেমে ক্লিক করুন।



৪)এরপর ডানদিকের প্যানেরও 'Choose a social network' বাটনে ক্লিক করুন।

 এরপর যে মেন্যু লিস্ট আসবে সেটা থেকে আপনি যে সাইটে ছবি পাঠাতে বা ব্যাকআপ রাখতে চান সেটাতে ক্লিক করুন।

আমি ব্যাকআপ রাখার জন্য ফ্লিকার বেঁছে নিয়েছি Flicker আইটেমে ক্লিক করেছি।



৫)বামদিকের প্যান থেকে যে ফেসবুক একাউন্টের ছবি ব্যাকআপ রাখবেন সেটিতে লগইন করুন।

আর ডান দিকের প্যান থেকে ফ্লিকার বা অন্যান্য যে সাইটের একাউন্টে ব্যাকআপ রাখবেন সেটিতে লগইন করুন।




৬)খেয়াল করুন বামদিকের প্যানে আপনার ফেসবুক একাউন্টের সবগুলো অ্যালবাম দেখা যাচ্ছে। আর ডানদিকের প্যানে আপনার ব্যাকআপ সাইটের একাউন্ট প্রিভিউ দেখা যাচ্ছে।





৭)এবার আপনি আপনার যে ফেসবুক অ্যালবাম বা ছবি ব্যাকআপ রাখবেন তা বামদিকের প্যান থেকে ড্র্যাগ(Drag) করে ডান দিকের প্যানে ছেড়ে দিন।



৮) ব্যাস কাজ শেষ। এবার আপনার ফেসবুক এলবামের ছবি রিমোটলি আপনার কাঙ্খিত সাইটে আপলোড হতে থাকবে।

এই আপলোডে আপনার কোন ইন্টারনেট ডাটা খরচ করতে হবেনা।







৯)এভাবে আপনার বাদবাকী অন্যান্য অ্যালবামগুলোও ড্র্যাগ করে ডানদিকের প্যানে নিয়ে যান।




১০) সর্বশেষে যে সাইটে ছবি রিমোট আপলোড বা ব্যাকআপ রেখেছেন সেটিতে লগ-ইন করে চেক করে নিন সব ছবি ঠিকভাবে আপলোড হয়েছে কিনা।

একই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্টের সব ছবি বিনা খরচে, বিনা কষ্টে গুগল প্লাস ও ইন্সটাগ্রামে ব্যাকআপ রাখতে পারবেন।

গুগল প্লাস/ ফ্লিকার/ ইন্সটাগ্রামের ছবিও ফেসবুকে আনতে পারা যাবে এই সাইটের মাধ্যমে একইভাবে।

এডভান্সড ইউজারদের জন্য দুটো কথা বলে রাখছি- এই রিমোট আপলোড সম্পূর্ণ ফ্রি।

অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি ব্যাকআপের কাজ করবেন তাদেরকে কোন প্রকার ফী দিতে হবেনা।

এটি একটি ওপেনসোর্স প্রজেক্ট। আর সিকিউরিটি নিয়েও ভাবতে হবেনা।


কারন এক্রিপশনের মাধ্যমে ডাটা আদান প্রদান হওয়ায় আপনার লগইন পাসওয়ার্ড বা ছবি কেউ হাতিয়ে নিতে পারবেনা।

কিভাবে অনলাইনে পাবেন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স

বন্ধুরা আস সালামু আলাই কুম কেমন আছো সবাই।

আশা করি সকলের নিজেদের পরিবারের সাথে সুখে শান্তিতে আছো।

আমিও তোমাদের দোয়াই ভালো আছি।

আজ আমি আলোচনা করব বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সেবা নিয়ে এই সেবাটি নেওয়ার জন্য অনেকে অনেক প্রতারিত হয়েছো।

এ প্রতারনা ঠেকানোর জন্য ডিজিটাল পদ্ধতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে। বিভাগটি হল বাংলাদেশ পুলিশ ও সেবাটি হল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স। আসলে যত দিন যাচ্ছে তত বাংলাদেশ ডিজিটাল হচ্ছে।
 
তার মানে আজ আমি আলোচনা করব বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কিভাবে অনলাইন থেকে পাবে।

 তোমাদের বোঝার সুবিধার্থে আমি পুরো টিটোরিয়ালটি ভিডিও করেছি।

মৌখিক তথ্য তোমাদের দিয়ে রাখি এই সেবাটি নেওয়ার পূর্বে পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে কিছু কাগজ পত্র সংগ্রহ করতে হবে। যেমনঃ
  • ১। মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট।
  •  
  • ২। ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র।
  •  
  • ৩। বাংলাদেশ ব্যাংক  / সোনালী ব্যাংক হইতে ৫০০ টাকার চালান করতে হবে।
আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।

আর হ্যা তোমাদের কোন মতামত বা জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই আমার টিউমেন্ট করবেন।

ভিডিও টি দেখার জন্য ক্লিক কর

আপনার উইন্ডোজ 7/8/10 ল্যাপটপ বা পিসিতে ওয়াইফাই হটস্পট চালু করার সব থেকে সহজ পদ্ধতি কোন সফটওয়্যার ছাড়া

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই ?

আজকে আমি যে দেখাবো কিভাবে আপনি আপনার ল্যাপটপ বা পিসিতে ওয়াইফাই হটস্পট চালু করবেন কোন প্রকার সফটওয়্যার এর ব্যবহার ছাড়াই।

শুধু মাত্র CMD  এর কিছু কোড ব্যবহার করে আপনি কাজটি করতে পারবেন।
চলুন শুরু করি

স্টেপ ১ঃ

প্রথমে স্টার্টে ক্লিক করে টাইপ করুন "CMD" এবার cmd.exe আইকনের উপরে রাইট ক্লিক করে "Run as administrator" এ ক্লিক করুন।



স্টেপ ২ঃদেখতে হবে আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ হটস্পট সাপোর্টেড কিনা

আপনি ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করতে চান .

প্রথমত আপনার মেশিন হোস্ট নেটওয়ার্ক মোড সমর্থিত কিনা পরীক্ষা করতে হবে। এজন্য কমান্ড স্ক্রিন এ নিচের কোডটি লিখুন

netsh wlan show drivers

আপনি যদি হোষ্ট সাপোর্টেড হোন তাহলে Hosted network supported : Yes খুজে পাবেন। তারপর আপনি ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করতে পারবেন।



স্টেপ ৩ঃ ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি

এখন ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করার জন্য নিম্নোক্ত কমান্ডটি টাইপ করুনঃ

netsh wlan set hostednetwork mode=allow ssid=Name key=8CharacterKey

এখানে "Name" এর যায়গায় আপনার পছন্দ মত নাম এবং "key" এর যায়গায় ৮ ক্যারেক্টার এর পাসওয়ার্ড দিবেন।



এই cmd কমান্ড দ্বারা ওয়াই ফাই হটস্পট শুরু: netsh wlan start hostednetwork



স্টেপ ৪ঃ যদি নেটওয়ার্ক এক্সেস বা ইন্টারনেট এক্সেস না পান তবে নিচের স্টেপ ফলো করুন->
Control Panel --> Network and Internet --> Network and Sharing Center

ইন্টারনেট সংযোগ উপর ক্লিক করুন আপনি যে কানেকশন শেয়ার করতে চান (ব্রডব্যান্ড সংযোগ)



এবার Properties --> Sharing Tab-->Check Allow other network users to connect through this computer's internet connection.

এবং ড্রপ ডাউন তালিকা থেকে আপনার virtual adapter এর (ওয়াইফাই হটস্পট এর) সংযোগ নির্বাচন করুন।



এবার আপনি আরামে আপনার হটস্পট কানেকশন চালাতে পারবেন অন্য ডিভাইসে :) :)

না বুঝলে ভিডিওটি দেখুনঃ



Sunday 22 January 2017

এবার লক করুন আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডার কোন সফটওয়্যার ছাড়াই

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই ?

আজকে আমি যে ট্রিক্স টা শেয়ার করবো তার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে যেকোনো ফোল্ডার লক করতে পারবেন তাও আবার কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই।

ট্রিক্স টা অনেক আগের এবং অনেকে জানেন কিন্তু এখনো অনেকেই জানেন না।

যারা জানেন না তাদের জন্য এই ট্রিক্স টি।

চলুন তাহলে শুরু করি

প্রথমে নিচের স্ক্রিপ্ট টুকু আপনার কম্পিউটারে নোটপ্যাড এ কপি করুন।

Script :
cls
@ECHO OFF
title Folder Locker
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST Locker goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure u want to Lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Locker "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to Unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%=="type your password here" goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Locker
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Locker
echo Locker created successfully
goto End
:End


এবার উপরের স্ক্রিপ্ট এর  পাসওয়ার্ড  দেয়া দরকার সেখানে আপনার পছন্দ মত পাসওয়ার্ড দিন।

ছবিতে দেখুন








এবার নোটপ্যাডের লিখা টুকু "any name you want.bat"  নামে সেভ করুন।

এবার আপনার দেয়া লোকেশনে একটি .bat  ফাইল ক্রিয়েট হবে। ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করলে সেখানে আপনি একটি ফোল্ডার দেখতে পারবেন।

এবার আবার    .bat  ফাইলে ক্লিক করলে একটি কমান্ড উইন্ডো ওপেন হবে এবং আপনাকে (y/n)  দিতে বলবে।

আপনি y দিয়ে ইন্টার চাপুন।

দেখবেন ফোল্ডারটি হাইড হয়ে গেছে।

আপনি যখন ফোল্ডারটি ওপেন করতে চাইবেন তখন আবার .bat আকনটি ডাবল ক্লিক করলে দেখবেন একটি পাসওয়ার্ড চাইবে।

আপনি তখন স্ক্রিপ্টে ব্যাবহৃত পাসওয়ার্ডটি লিখে ইন্টার চাপলেই আপনার ফোল্ডার আবার দেখতে পাবেন।

এভাবেই আপনি আপনার গোপন তথ্য অন্যের হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।

না বুঝলে ভিডিওটি দেখুনঃ



Friday 20 January 2017

ইউটিউব থেকে ফ্রী ভিডিও নিয়ে কিভাবে নিজের ভিডিও বানাবেন কোনো রকম সমস্যা ছাড়াই

আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ইউটিউব থেকে ফ্রী ভিডিও নিয়ে কাজ করবেন।

এতে আপনাকে কোনো রকম কোনো সমস্যাতে পড়তে হবে না।তো চলুন কাজের কথায় যাই।

কিন্তু তার আগে আপনি ঠিক করুন আপনি কি ভিডিও নিয়ে কাজ করবেন।

আপনি যে ভিডিও নিয়ে কাজ করতে চান তার জনপ্রিয়তা যাচাই করে দেখা প্রয়োজন।ইনশাল্লাহ এটা নিয়ে পরবর্তীতে একটা টিউন লিখব।

প্রথমে ইউটিউবে প্রবেশ করুন।
 
তারপর আপনি যেই ভিডিও লিখে কাজ করতে চান তা লিখে সার্চ দিন।
 
 
যেমন আমি এখানে funny লিখে সার্চ দিয়েছি।
 
 
এরপর চিত্রের মার্ক করা স্থানের মত ফিল্টারে ক্লিক করুন।
 
 
এরপর চিত্রের মত creative commons এ ক্লিক করুন।
 
এরপর এখানে যত ভিডিও আসবে সব আপনার জন্য উন্মুক্ত।
 
আপনি এখানের যে কোনো ভিডিও এর ইনট্রো আর লোগো পরিবর্তন করে আপনার চ্যানেলে আপলোড দিতে পারেন।
 
কোনো কপি রাইট নেই,কোনো স্টাইক ও ধরবে না।
 
এখন আসুন আমার কথার প্রমাণ দেই।
 
আপনি যেকোনো একটি ভিডিও ওপেন করুন,তারপর ডেসক্রিবশন বক্সে যান।
 
 
চিত্রের চিহ্নিত স্থানের মত Creative Commons Attribution licence (reuse allowed) এই লেখাটি থাকবে।
 
আর এই লেখাটির বাংলা অনুবাদ আপনি বুঝেই গেছেন।
 
না বুঝলেও গুগুল ট্রান্সলেট এ যেয়ে দেখুন।
 
তাহলে আর কোনো সন্দেহ রইল না।
 
এখন আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।
 
যে কোনো ধরণের ভিডিও সার্চ দিয়ে আপনি তার মধ্য দিয়ে ফ্রী ভিডিও খুজে পাবেন এভাবে।
 
আর টিউনটি ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।
 
ইনশাল্লাহ সামনে আরও ভাল কিছু নিজে হাজির হব।

Sunday 15 January 2017

আপনার পিসিতে চিরকাল অভ্র কীবোর্ড দিয়েই বাংলা লিখুন বিজয় কীবোর্ড-এর সুতনী ফন্ট ব্যবহার করে। {আপডেট টিউন}

প্রিয় ভিউয়ার্স এবার আপনারা পিসিতে চিরকাল অভ্র কীবোর্ড ইউজ করেই বাংলা লিখুন

তাও আবার বিজয় কীবোর্ড-এর সুতনী.এম.জে ফন্ট ব্যবহার করে, আর ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যা থেকেও রেহাই নিন চিরতরে।


আসুন বাংলা লিখি অভ্র-কীবোর্ড ব্যবহার করে একান্ত আমার নিজস্ব অভিমত থেকেই বলছিঃ

অনেকেই বলেন অভ্র ভালো না কারন অভ্র কীবোর্ড দিয়ে লিখার পর তা অন্য পিসিতে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে যায়। বিজয় বেস্ট কেননা বিজয় কীবোর্ড-এ এই সমস্যা (ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়া) হয় না।

কিন্তু আমি বলব অভ্র দিয়ে লিখেও যেকোনো ফাইল ক্রিয়েট করলে যেমনঃ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড,এক্সেল,পাওয়ার পয়েন্ট, ফটোশপ-৭,ইলুস্ট্রেটর-ইত্যাদি তারপর তা অন্য সবার পিসিতে নিলে ফন্ট ভাংবে না ১০০%।

কারন আপনিতো বিজয়ের  SUTONNYMJ ফন্ট দিয়েই কাজ করেছেন জাস্ট অভ্র কীবোর্ড-এ।

আসুন জেনে নেই ঠিক কি কারনে যেকোনো ফাইল-এ অভ্র কীবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখার পরে সেই ফাইল অন্য কোনো পিসিতে নিলে সেই ফাইলটির ফন্ট ভেঙ্গে যায়ঃ

(নিজস্ব অভিমত অনুযায়ী) আসলে ফন্ট ভাঙ্গে তার কারন হচ্ছে আমরা বেশিরভাগ বাঙ্গালী ভাইয়ের পিসিতেই আমরা বিজয় ইনস্টল করে তার কাজ শিখি।

আবার আমাদের সবার পিসিতেই দেখা যায় বিজয় ইন্সটল থাকার ফলে সবার পিসিতেই বিজয়ের সুতনী.এম.জে ফন্টটি বাংলা লিখার জন্য পিসিতে ডিফল্ট-ভাবে  ইনস্টল করা থাকে।

অন্যদিকে বিজয়ের একটা কমন ফন্ট হচ্ছে বাংলাদেশের নিউজপেপারের ফন্ট SUTONNYMJ. তো বিজয় ইন্সটল করাতে আর তার কাজ আগে শিখার কারনে + সবার পিসিতেই বিজয় ইনস্টল করার পর বিজয়ের ডিফল্ট ফন্ট যেহেতু SUTONNYMJ

সেহেতু আমরা বিজয় দিয়ে কোনো ফাইল এডিট করে তা অন্য পিসিতে নিলে তখন সেই পিসির ডিফল্ট সেটিংস সিস্টেম অনুযায়ী আপনার ক্রিয়েটকৃত ফাইলটিকে সেই পিসি রীড করতে পারে বলেই ফন্ট ভেঙ্গে যায় না।

কিন্তু আপনি অভ্র কীবোর্ড দিয়ে লিখার পর তা অন্য পিসিতে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়ার প্রথম কারন হচ্ছে সেই পিসিতে অভ্র কীবোর্ড-এর সমস্ত বা 

আপনি যেই ফন্ট ইউজ করে অভ্র কীবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখা ক্রিয়েট করেছেন সেই ফন্ট অন্য পিসিটিতে ইনস্টল করা থাকে না বলেই অভ্র কীবোর্ড দিয়ে ক্রিয়েটকৃত ফাইলটির ফন্ট ভেঙ্গে যায়।



ভিউয়ার্স এতক্ষন আমরা জানলাম কেনো অভ্র-কীবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখে কোনো ফাইল ক্রিয়েট করলে তা অন্য পিসিতে নিলে ফন্ট ভেঙ্গে যায়।

আশা করি আমার উপরোক্ত কথাগুলি পড়ে আপনাদের সবার মন থেকে অভ্র-কীবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখার পর ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়ার ভুল ধারণা দূর হয়ে গিয়েছে।

এখন কথা হচ্ছে আমরা কিভাবে অভ্র কীবোর্ড ব্যবহার করে বিজয়ের সুতনী.এম.জে ফন্ট ইউজ করে পিসিতে বাংলা লিখব?

প্রিয় ভিউয়ার্স সেই জন্যই আমি একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল ক্রিয়েট করেছি।

ভিডিওটিতে আমি অত্যন্ত সহজ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপনা করার চেস্টা করেছি যে, কিভাবে অভ্র-কীবোর্ড ব্যবহার করে বিজয়ের সুতনী.এম.জে ফন্ট দিয়েই পিসিতে বাংলা লিখা যায়।

আর কিভাবেই বা আমরা অভ্র-কীবোর্ড-এ যুক্তাক্ষর লিখব সেই বিষয়টিও আমি আপনাদের দেখানোর/বুঝানোর চেস্টা করেছি ভিডিওটিতে। যদিও আমি আমার আগের একটি টিউন-এ ভিডিওর লিংক দিয়েছিলাম।

তো সেই ভিডীওতে কোনো ভয়েস না থাকায় অনেকেরই বুঝতে সমস্যা হয়েছে বলে এবার আমার নিজস্ব ভয়েস-সহ একটি নতুন ভিডিও ক্রিয়েট করেছি।




চলুন ভিউয়ার্স ভিডিওটিতে দেখে নেই কিভাবে অভ্র-কীবোর্ড ইউজ করে বিজয়ের সুতনী.এম.জে ফন্ট দিয়েই পিসিতে বাংলা লিখা যায়। আর ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যা থেকেও রেহাই নেই চিরতরে।


আমার পুর্বপ্রকাশিত টিউন দেখতে ক্লিক করুন

পিসিতে অভ্র-কীবোর্ড ইউজ করে বিজয়ের সুতনী.এম.জে ফন্ট-এ বাংলা লিখার ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখুন




পরিশেষে বলতে চাই,আমার এই টিউন উৎসর্গ করলাম সে-সমস্ত সমস্যা-পীড়িত ভাই ও বোনদের জন্য যাদের বিজয় সম্পর্কে ধারণা খুবই কম কিন্তু তাদের বাসায় বা

অফিসে বাংলা টাইপ শিখতে হবে বলে মহা প্যাড়ায় আছেন তাদের জন্য। আমার এই টিউন কোনো এক্সপার্ট ভাইদের জন্য না।

আমার এই টিউন-এ কোনো ভুলভ্রান্তি থাকলে তার জন্য সকলের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

আমার এই টিউন সম্পর্কে কারো কোনো টিউমেন্ট থাকলে সবাই আমাকে টিমেন্টস করবেন।

আজ এ পর্যন্তই সকলের কাছ থেকে আমি বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ্‌-হাফেজ।

Saturday 14 January 2017

নিজের খেয়ে বনের মহিষ আর কতো দিন তাড়াবেন? চলুন এখন রকেট গতিতে সব ধরণের ওয়েব পেজ, ভিডিও অফলাইনেই দেখি, সেভ/বুকমার্ক করি এবং যখন ইচ্ছা তখন ডাটা খরচ ছাড়ায় নিজের কাজ মেটায়! (১০০% বৈধ এবং ভেরিফাইড মেথড)

কেমন আছেন প্রুযুক্তি বন্ধুরা।

আইটি সরদার এর নতুন গিগা টিউনে আপনাদের স্বাগতম।

আজকে আমরা পৃথিবীর সেরা এক নতুন প্রযুক্তি আবিস্কার অফলাইনেই কীভাবে ফ্রিতে ডাটা খরচ ছাড়াই আপনার ওয়েবের কাজ মেটাবেন সেটা দেখাবো

এবং

এটাই আজকের আমাদের টু মিনিটস্‌ হ্যাকের ১০০% বৈধ এবং ভেরিফাইড টিউন। চলুন শুরু করি।


কীভাবে?

আমরা অফলাইনে ওয়েবপেজ আর্টিকেল, ভিডিও এমনকি ৫০০+ জনপ্রিয় সাইট থেকে সরাসরি কোন 

টেকনিক্যাল প্যাচাল ছাড়াই আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবপেজ বুকমার্ক এবং সেভ করে সেটা পরবর্তী আপনার প্রয়োজন মতো সরাসরি কোন ডাটা খরচ ছাড়ায় দেখতে পারবেন।

আরও কিছু অ্যাপস্‌ এ ধরণের সেবা দিলেও সেটা মোবাইল, কম্পিউটার সব কিছু মিলেয়ে ১০০% পারফেক্ট ছিল না।

সেদিক থেকে প্রযক্তি দুনিয়ায় পকেট (Pocket) আসার সাথে সাথে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

আজকে আমরা দেখবো পকেট কীভাবে আপনার নিজের মতো ব্যবহার করবেন।

(পরবর্তীতে একটা ভিডিও দিতে পারি টোটাল প্রসেস নিয়ে। দিলে এখানে অ্যাড করে দিবো।)


পকেট কাস্টমাইজ করে ব্যবহার পদ্ধতিঃ

১. প্রথমে আপনার ডিভাইসে পকেট ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। নিচে সব ধরণের ডিভাইসের ডিরেক্ট ডাউনলোড লিঙ্ক দেওয়া হলো-


২. আপনার সব কাজ প্রায় ডাউনলোড এবং ইনস্টলের পরে শেষ।

যদি কম্পিউটারে ব্যবহার করেন তাহলে ব্রাউজারগুলোতে এড-অনস্‌ (মজিলা) এবং এক্সটেনশন ইনস্টল (ক্রোম) করে নিবেন।

কীভাবে কাজ করেঃ

১. এন্ড্রোইডের জন্য একবার অ্যাপটি গুগল প্লে থেকে ইনস্ট করলে।

সেখান থেকে বের হয়ে যেকোন ওয়েব ব্রাউজারে ঢুকুন।

আপনার কাঙ্খিত ওয়েব পোর্টাল ভিজিট করুন (যেটা আপনি পরবর্তীতে অফলাইনেও পড়তে চান বা সেভ/বুকমার্ক করে পরেও পড়তে চান)



২. এবার নিচের ছবির মতো আপনার মোবাইল ব্রাউজারের অপশনে ক্লিক করুন। দেখুন Share নামে একটি অপশন পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন।



৩. এবার নিচের ছবির মতো Add To Pocket দিন।



৪. এবার পকেট অ্যাপস্‌টি ওপেন করুন। দেখবেন আপনার কাঙ্খিত ওয়েব পেজ সেখানে সেভ হয়ে আছে।

এখান থেকে ক্লিক করে আপনি খুব সহজে কোন ডাটা খরচ ছাড়াই বা অফলাইনে নিইজটি পড়তে পারবেন। (তবে সেভ হতে ১০-১৫ সেকেন্ড টাইম নিতে পারে ফুল পেজটি ডাউনলোড হতে)



৫. এখন যখন খুশি আপনি অফলাইনে পেজটি বিজ্ঞাপন ছাড়াই ফ্রিতে দেখতে পারবেন, পড়তে পারবেন।




এভোবে যত খুশি ওয়েব পেজ আপনি সেভ করে নিন প্রয়োজন মতো পরে একসাথে পড়তে থাকুন। ইচ্ছা মতো পড়া শেষে ডিলিট করেও দিতে পারেন।

কম্পিউটারে কীভাবে করবেনঃ

১. প্র্রথমে এক্সটেনশনটি বাউজারে ইনস্টল করে নিন। (লিঙ্ক উপরে দেওয়া আছে)

২. তরপর কাঙ্খিত ওয়েব পেজ নিচের ছবির মতো ব্রাউজার অপশন থেকে সেভ করে নিন।




৩. এবং পকেট ওয়েব পেজে প্রবশ করে দেখুন কাঙ্খিত পেজটি সেভ হয়ে গেছে এবং সেটা আপনি ক্লিক করে পড়তে পারছেন।

এভাবে একের অধিক ইচ্ছামতো ওয়েবপেজ, ভিডিও আপনি সেভ/বুকমার্ক করে রাখতে পারেন।

এমনকি ফোল্ডার করে নিজের ইচ্ছামতো কাস্টমাইজ করেও নিতে পারেন।

যা করে নিবেন অবশ্যইঃ

১. মোবা্‌ইলে সেভ বা বুকমার্ক করে কম্পিউটারেও চালাতে চাইলে বা উল্টা করতে চাইলে একস্ট্রা কোন কাজ নাই শুধু একই জিমেইল এড্রেস দিয়ে মো্বাইল বা কম্পিউটার অন্য যেকোন ডিভাইসে চালালেই হলো।

২. অবশ্যই সাইন-আপ করে নিবেন।
আশা করি টিউনটি আপনাদের কাজে লাগবে এবং ভালোও লাগবে।